লোভনীয় কিছু আমল
লোভনীয় কিছু আমল 😍😍
১. বেশি বেশি সালাম দেওয়া। যে বেশি বেশি সালাম দিবে আল্লাহ তাকে জান্নাতে একটা কামরা দিবেন যার ভেতর থেকে বাহির দেখা যায় আর বাহির থেকে ভেতর দেখা যায়। ২. মোসাফাহা করা। মোসাফাহা করলে মোসাফাহাকারী ব্যক্তিদ্বয় আলাদা হওয়ার পূর্বে তাদের সগীরাহ গুনাহসমূহ মাফ হয়ে যায়। ৩. ১০০ বার সুবহানাল্লাহ পড়া। ১০০ বার সুবহানাল্লাহ পড়লে ১০০০ গুনাহ মাফ হয়, আর ১০০০ সাওয়াব হয়। ৪. তিন বার সূরা ইখলাস পড়া। তিনবার সূরা ইখলাস পড়লে এক খতমের সওয়াব হয়। ৫. ১০০ বার সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি পড়া। ১০০ বার সুবহানাল্লহি ওয়াবিহামদিহি পড়লে সকল সগীরাহ গুনাহ মাফ হয়ে যায়, যদিও তা সমুদ্রের ফেনা পরিমানও হয়। ৬. বেশি বেশি 'সুবহানাল্লহি ওয়াবিহামদিহি সুবহানাল্লহিল আযিম' পড়া। এটা মিযানের পাল্লাকে ভারী করবে। মানুষের আমল গনণা করা হবে না বরং ওজন করা হবে তাই এটা পড়া জরুরি। ৭. প্রতিদিন রাতে সূরা মুলক পড়া। এই সূরা তিলাওয়াত করলে ব্যক্তি কবরের আযাব থেকে রক্ষা পাবে। ৮. প্রতিদিন অল্প করে হলেও কুরআন তিলাওয়াত করা। কেননা এর প্রতিটা হরফে রয়েছে ১০টি নেকি। ৯. প্রতিদিন রাসূলুল্লাহ সা এর উপর দুরূদ ও সালাম পড়া। কেননা যে ব্যক্তি একবার দুরূদ পাঠ করে আল্লাহ তার উপর ১০ বার রহম করেন। ১০ .সুরা বাকারার শেষ দূই আয়াত পাঠ করে ঘুমানো। এতে তাহাজ্জুদের সমান সাওয়াব পাওয়া যাবে।এর আরো ফজিলত আছে। ১১ .শুক্রবারে সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা। এটি কূরআন শরিফের ১৮নং সুরা, এবং ১১০আয়াত বিশিষ্ট সূরা। সূরাটি প্রতি জুম'আহ-বার রাতে/দিনে পাঠ করলে ১জুম'আহ-বার থেকে আগামী জুম'আহ-বারম্মাহ পর্যন্ত তার সময়টিকে আলোকিত করে দেওয়া হয়। সুবহানাল্লাহ
SOURCE -NOKIB TV 24/YOUTUBE
১. বেশি বেশি সালাম দেওয়া। যে বেশি বেশি সালাম দিবে আল্লাহ তাকে জান্নাতে একটা কামরা দিবেন যার ভেতর থেকে বাহির দেখা যায় আর বাহির থেকে ভেতর দেখা যায়। ২. মোসাফাহা করা। মোসাফাহা করলে মোসাফাহাকারী ব্যক্তিদ্বয় আলাদা হওয়ার পূর্বে তাদের সগীরাহ গুনাহসমূহ মাফ হয়ে যায়। ৩. ১০০ বার সুবহানাল্লাহ পড়া। ১০০ বার সুবহানাল্লাহ পড়লে ১০০০ গুনাহ মাফ হয়, আর ১০০০ সাওয়াব হয়। ৪. তিন বার সূরা ইখলাস পড়া। তিনবার সূরা ইখলাস পড়লে এক খতমের সওয়াব হয়। ৫. ১০০ বার সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি পড়া। ১০০ বার সুবহানাল্লহি ওয়াবিহামদিহি পড়লে সকল সগীরাহ গুনাহ মাফ হয়ে যায়, যদিও তা সমুদ্রের ফেনা পরিমানও হয়। ৬. বেশি বেশি 'সুবহানাল্লহি ওয়াবিহামদিহি সুবহানাল্লহিল আযিম' পড়া। এটা মিযানের পাল্লাকে ভারী করবে। মানুষের আমল গনণা করা হবে না বরং ওজন করা হবে তাই এটা পড়া জরুরি। ৭. প্রতিদিন রাতে সূরা মুলক পড়া। এই সূরা তিলাওয়াত করলে ব্যক্তি কবরের আযাব থেকে রক্ষা পাবে। ৮. প্রতিদিন অল্প করে হলেও কুরআন তিলাওয়াত করা। কেননা এর প্রতিটা হরফে রয়েছে ১০টি নেকি। ৯. প্রতিদিন রাসূলুল্লাহ সা এর উপর দুরূদ ও সালাম পড়া। কেননা যে ব্যক্তি একবার দুরূদ পাঠ করে আল্লাহ তার উপর ১০ বার রহম করেন। ১০ .সুরা বাকারার শেষ দূই আয়াত পাঠ করে ঘুমানো। এতে তাহাজ্জুদের সমান সাওয়াব পাওয়া যাবে।এর আরো ফজিলত আছে। ১১ .শুক্রবারে সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করা। এটি কূরআন শরিফের ১৮নং সুরা, এবং ১১০আয়াত বিশিষ্ট সূরা। সূরাটি প্রতি জুম'আহ-বার রাতে/দিনে পাঠ করলে ১জুম'আহ-বার থেকে আগামী জুম'আহ-বারম্মাহ পর্যন্ত তার সময়টিকে আলোকিত করে দেওয়া হয়। সুবহানাল্লাহ
SOURCE -NOKIB TV 24/YOUTUBE
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন