দুঃশ্চিন্তা ,অনুশোচনা
অতীত নিয়ে তুমি যতই অনুশোচনা করো না কেনো, আর ভবিষ্যত নিয়ে তুমি যতই দুঃশ্চিন্তা করো না কেনো, তুমি তার কোনটাই পরিবর্তন করতে পারবে না। সুতরাং, সহজ-সাবলীলভাবে ও ধীর-স্থিরতার সাথে তুমি সামনের দিকে অগ্রসর হও, কারণ প্রত্যেকটা কাজের ফলাফল নির্ধারণ করেন আল্লাহ সুবহানাহু তাআ’লা। যা অন্য কোথাও যাবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, সেটা কোনদিন তোমার কাছে আসবে না। আর যা তোমার ভাগ্যে লিখা রয়েছে, সেটা থেকে তুমি কোনভাবেই পলায়ন করতে পারবে না।
মনে রেখো, আল্লাহ যা করেন তা অবশ্যই অবশ্যই ভালোর জন্যই করেন। তবে সবসময় আমাদের সেটা ভালো নাও লাগতে পারে। কিন্তু, যিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন, তিনি অত্যন্ত কৌশলী ও বিজ্ঞ, আমাদের সেই মহান রব্বের কোন ইচ্ছা বা সিদ্ধান্তের ব্যপারে আপত্তি করা আসলে নিজের উপরেই জুলুম করা। সুতরাং, আল্লাহর সিদ্ধান্ত মেনে নাও, ধৈর্য্য ধারণ করো এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য চাও, দেখবে একসময় যেটা তিক্ত মনে হয়েছিলো, সেটা মধুর মত মিষ্টি মনে হবে। ইনশাআল্লাহ।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “আল্লাহ তাআ’লা আসমান যমীন সৃষ্টি করার দিন একশটি রহমত সৃষ্টি করলেন। প্রতিটি রহমত আসমান ও যমীনের মধ্যস্থল পরিপূর্ণ (বিশাল বড়)। অতঃপর তিনি তার মধ্য হতে একটি রহমত পৃথিবীতে (সবার মাঝে) অবতীর্ণ করলেন। ঐ একটি রহমতের (অংশ পাওয়ার) কারণেই মা তার সন্তানকে মায়া করে এবং হিংস্র প্রাণী ও পাখীরা একে অন্যের উপর দয়া করে থাকে। অতঃপর যখন কিয়ামতের দিন হবে, তখন আল্লাহ এই রহমত দ্বারা সংখ্যা পূর্ণ করবেন। (সহীহ বুখারীঃ ৬৪৬৯)source-islamic Media BD/youtube
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “আল্লাহ তাআ’লা আসমান যমীন সৃষ্টি করার দিন একশটি রহমত সৃষ্টি করলেন। প্রতিটি রহমত আসমান ও যমীনের মধ্যস্থল পরিপূর্ণ (বিশাল বড়)। অতঃপর তিনি তার মধ্য হতে একটি রহমত পৃথিবীতে (সবার মাঝে) অবতীর্ণ করলেন। ঐ একটি রহমতের (অংশ পাওয়ার) কারণেই মা তার সন্তানকে মায়া করে এবং হিংস্র প্রাণী ও পাখীরা একে অন্যের উপর দয়া করে থাকে। অতঃপর যখন কিয়ামতের দিন হবে, তখন আল্লাহ এই রহমত দ্বারা সংখ্যা পূর্ণ করবেন। (সহীহ বুখারীঃ ৬৪৬৯)source-islamic Media BD/youtube
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন