কোন দেশে যেতে ভিসা লাগবে না

উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন দেশের দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীদের কোনো ভিসাই লাগবে না এমন দেশগুলো হলো :
১. বাহামাস (চার সপ্তাহ পর্যন্ত) ২. বার্বাডোস (ছয় মাস) ৩. ডোমিনিকা (ছয় মাস) ৪. ফিজি (চার মাস) ৫. গাম্বিয়া (তিন মাস) ৬. গ্রানাডা (তিন মাস) ৭. হাইতি (তিন মাস) ৮. জ্যামাইকা ৯. লেসোথো (তিন মাস) ১০. মালাওয়ি (তিন মাস) ১১. মাইক্রোনেশিয়া (এক মাস) ১২. সেইন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস ১৩. সেইন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড দ্য গ্রানাডিনস (এক মাস) ১৪. ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো ১৫. ভানুয়াতু (এক মাস) ১৬. মন্টসেরাত (তিন মাস) ১৭. টার্ক অ্যান্ড সিসেরো আইল্যান্ড (এক মাস) ১৮. ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ড (এক মাস) ১৯. মাক্রোনেশিয়া (এক মাস) ২০. নিউয়ি (এক মাস)

 বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন, তবে সেখানে পৌঁছে ভিসা করতে হবে এমন দেশগুলো হলো: ১. ভুটান ২. বলিভিয়া (তিন মাসের ভিসা) ৩. কেপ ভার্দে ৪. কমোরোস ৫. গিনি বিসাউ (তিন মাস) ৬. মাদাগাস্কার (তিন মাস) ৭. মালদ্বীপ (এক মাস) ৮. মাওরিতানিয়া ৯. মোজাম্বিক (এক মাস) ১০. নেপাল (এক মাস) ১১. নিকারাগুয়া (তিন মাস) ১২. তিমরলেস্টে (এক মাস) ১৩. টোগো (সাত দিন) ১৪. তুভালু (এক মাস) ১৫. উগান্ডা ১৬. বুরুন্ডি ১৭. জিবুতি (এক মাস) ১৮. আজারবাইজান (এক মাস) ১৯. ম্যাকাউ (এক মাস)

 বাংলাদেশের পাসপোর্ট থাকলে ভিসা লাগবে না তবে বিশেষ অনুমোদন লাগবে এমন দেশগুলো হলো : ১. কিউবা (টুরিস্ট কার্ড জোগাড় করতে হবে, মেয়াদ তিন মাস) ২. সামোয়া (ঢোকার অনুমতিপত্র থাকলেই হলো, মেয়াদ দুই মাস) ৩. সেচেলেস (ভ্রমণের অনুমতিপত্র থাকতে হবে, মেয়াদ এক মাস) ৪. সোমালিয়া (ওই দেশে থাকা কেউ স্পন্সর করলে ভিসা পৌঁছেও করা যাবে, যার মেয়াদ হবে এক মাস। তবে সোমালিয়া পৌঁছানোর দুদিন আগে সেখানকার বিমানবন্দরে বিষয়টি জানিয়ে রাখতে হবে) ৫. শ্রীলংকা (ভ্রমণের জন্য ইলেকট্রনিক অনুমোদনপত্র, মেয়াদ এক মাস) ৬. লাওস (সরকারি কোনো সফরের নথিপত্র থাকলে ভিসা প্রয়োজন হবে না)

Comments

Popular posts from this blog

সহজ দশটি(১০)টি জিকির!

❝সূরা হুজুরাত❞

ডায়াবেটিস রোগীর ডায়েট চার্ট