আজওয়া খেজুর কেন খাবেন?

 ✅আজওয়া খেজুর কেন খাবেন??


👉আজওয়া খেজুরের উপকারিতা সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন- যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে সেদিন বিষ ও যাদু তার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা। -বুখারী 👉অন্য হাদীসের মারফূ- “আজওয়া হল জান্নাতের খেজুর।” এই খেজুর রাসূলুল্লাহ (সা:) এর সবচেয়ে পছন্দের ছিল। 👉আজওয়া খেজুর হলো মদিনার উৎকৃষ্ট মানের খেজুর।’ -সহিহ বোখারি ও মুসলিম 👉প্রাকৃতিক আঁশের আধিক্য থাকায় এর উপকারিতা ও গুরুত্ব অনেক। কিডনি ও স্ট্রোক জটিলতা এড়াতে এর ব্যাপক প্রয়োজন রয়েছে। এ কারণে চিকিৎসকরা প্রতিদিন খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। খেজুরের মধ্যে প্রয়োজনীয় পরিমাণে তেল, ক্যালসিয়াম, সালফার, আইরন, পটাসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ, কপার এবং ম্যাগনেসিয়াম বিদ্যমান যা সুস্বাস্থের জন্য অতি দরকারি 👉স্নায়ুবিক শক্তি বৃদ্ধি করে 👉হৃদরোগীদের জন্য বেশ উপকারী 👉রক্ত উৎপাদনকারী 👉হজমশক্তি বর্ধক, যকৃৎ ও পাকস্থলীর শক্তিবর্ধক 👉রুচি বাড়ায় 👉ত্বক ভালো রাখে 👉দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে 👉রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় (করোনা ও অন্যন্য রোগের বিরুদ্ধে) 👉পক্ষাঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী 👉ফুসফুসের সুরক্ষার পাশাপাশি মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধ করে 👉কোলেস্টোরল থেকে মুক্তি দেয় 👉নারীদের শ্বেতপ্রদর ও শিশুর রিকেট নিরাময়ে খেজুরের কার্যকারিতা অনেক 👉পাতলা পায়খানা বন্ধ করে 👉পেটের গ্যাস, শ্লেষ্মা, কফ দূর করে, শুষ্ক কাশি এবং এজমার জন্য উপকারী 👉উচ্চমাত্রার শর্করা, ক্যালরি ও ফ্যাটসম্পন্ন খেজুর জ্বর, মূত্রথলির ইনফেকশন, যৌনরোগ, গনোরিয়া, কণ্ঠনালির ব্যথা বা ঠান্ডাজনিত সমস্যা, শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে বেশ কার্যকরী 👉মস্তিষ্ককে প্রাণবন্ত রাখে 👉যাদের হার্টের সমস্যা আছে তাদের জন্য খেজুর খুবই উপকারী 👉খেজুর লৌহসমৃদ্ধ ফল তাই রক্তশূন্যতা দূরীকরণে ভূমিকা রাখে।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

দিরিলিসের আরতুগ্রুলের সকল পর্ব কিভাবে দেখবেন?

নিশ্চয়ই কষ্টের সাথেই স্বস্তি আছে

ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর বই Pdf Download