সহজ দশটি(১০)টি জিকির!... .... .... যে সহজ (১০ দশটি) আযকার যিকির প্রতিদিন করলে মৃত্যুর পর জান্নাত । (১) প্রতিদিন ১০০ বার সুবহান আল্লাহ্ পাঠ করলে ১০০০ সাওয়াব লিখা হয় এবং ১০০০ গুনাহ মাফ করা হয়। [সহীহ মুসলিম-৪/২০৭৩] (২) 'আলহামদুলিল্লাহ' মীযানের পাল্লাকে ভারী করে দেয় এবং সর্বোত্তম দোআ’। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯,হাকিম-১/৫০৩,সহীহ আল জামে’-১/৩৬২] (৩) 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' সর্বোত্তম যিকর। [তিরমিযী-৫/৪৬২,ইবনে মাযাহ-২/১২৪৯,হাকিম-১/৫০৩,সহীহ আল জামে’-১/৩৬২] (৪) 'সুবহান আল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর' এই কালিমাগুলি আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয় এবং নবী (সঃ) বলেনঃ পৃথিবীর সমস্ত জিনিসের চইতে আমার নিকট অধিক প্রিয়। [ সহীহ মুসলিম -৩/১৬৮৫, ৪/২০৭২] (৫) যে ব্যক্তি 'সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী' প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমান (সগীরা) গুনাহ থাকলে ও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। [সহীহ আল-বুখারী-৭/১৬৮,সহীহ মুসলিম-৪/২০৭১] (৬) নবী (সঃ) বলেনঃ 'সুবহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহী সুবহানাল্লিল আযীম' এই কালীমাগুল
❝সূরা হুজুরাত❞ এর এই নির্দেশনাগুলো যেন আজকের অনলাইন এ্যাক্টিভিস্টদের জন্য নাযিল হয়েছে— ১. উপহাস করো না। [আয়াত-১১] ২. দোষারোপ করো না।[আয়াত-১১] ৩. নাম বিকৃত করো না, মন্দ নামে ডেকো না। [আয়াত-১১] ৪. পশ্চাতে নিন্দা করো না। [আয়াত-১২] ৫. মন্দ ধারণা থেকে বিরত থাকো। [আয়াত-১২] ৬. ছিদ্রান্বেষন করো না।[আয়াত-১২] ৭. ফাসিকের সংবাদ যাচাই ব্যতিরেকে বিশ্বাস করো না।[আয়াত-৬] ৮. বিবাদমান দুটি পক্ষের ঝামেলা ন্যায়পন্থায় মীমাংসা করবে। [আয়াত-৯] ৯.সর্বাবস্থায় ইনসাফ করবে।[আয়াত-৯] ১০. মর্যাদার মূল মাপকাঠি ‘তাকওয়া’। [আয়াত ১৩] প্রকৃতপক্ষে একজন বিশ্বাসী ব্যক্তির চরিত্র কেমন হওয়া উচিত তা-ই উক্ত সূরার মূল উপজীব্য বিষয়। আশা করা যায় চরিত্র ও ব্যাক্তিত্ব গঠনে পবিত্র কোরআনের উক্ত সূরা আপনাকে দারুণভাবে প্রভাবিত করবে। পড়ার আহ্বান রইল। ******************* কুরআনের ৪ টি মোটিভেশনাল শব্দ খুবই উপকারী "লা তাহযান" অর্থঃ অতীত নিয়ে কখনো হতাশ হবেন না। "লা তাখাফ" অর্থঃ ভবিষ্যত নিয়ে কখনো দুশ্চিন্তা করবেন না। তা ন্যাস্ত করে দিতে হবে আল্লাহর কাছে। " লা তাগদাব" অর্থঃ জীবনে চলার পথে বিভিন্ন সময় অন
ডায়াবেটিস রোগীর ডায়েট চার্ট ************************************* main article--https://pustibari.com ডায়াবেটিস রোগীর ডায়েট চার্ট সকালের নাস্তা (সকাল ৭.৩০ - ৮ টা) রুটি (১ সারভিং) ১ টা গমের আটার রুটি (মিডিয়াম) দুধ (১ সারভিং) ১ গ্লাস ফ্যাট ছাড়া দুধ বা স্কিম মিল্ক ডিম (১ সারভিং) ১ টা মুরগী অথবা হাঁসের ডিম (সিদ্ধ অথবা ভাঁজি) শাক সবজি (১ সারভিং) ১ কাপ পাতা যুক্ত শাক বা ১/২ কাপ সবজি দুপুরের খাবার (দুপুর ১.৩০ - ২ টা) ভাত (৩ সারভিং) দেড় কাপ ভাত মাছ অথবা মাংস (২ সারভিং) ৬০ গ্রাম পরিমাণ রান্না করা মাছ বা মাংস (ফ্যাট ছাড়া) শাক সবজি (৪ সারভিং) ১ কাপ পাতা যুক্ত শাক খাকবে অবশ্যই, বাকী দেড় কাপ অন্যান্য সবজি ডাল (১ সারভিং) ১ কাপ মাঝারি ঘন ডাল বিকেলের নাস্তা ( বিকেল ৫.৩০ - ৬ টা) সিজনাল ফল (১ সারভিং) পছন্দমত ১ সারভিং সিজনাল ফল বাদাম, বুট এবং কলাই জাতীয় খাদ্য (১ সারভিং) ১/৪ কাপ বাদাম বা বুট বা কলাই জাতীয় খাদ্য রাতের খাবার (রাত ৯ টা - ৯.৩০) রুটি অথবা ভাত (১ সারভিং) ১/২ কাপ ভাত অথবা ১ টা আটার রুটি মাছ অথবা মাংস (২ সারভিং) ৬০ গ্রাম পরিমাণ রান্না করা মাছ বা মাংস (ফ্যাট ছাড়
Comments
Post a Comment