ধূমপান বর্জনে ইচ্ছাশক্তিই যথেষ্ট
ধূমপান বর্জনে ইচ্ছাশক্তিই যথেষ্ট ******************************************************** মুহাম্মদ আবদুল মুনিম খান ***************************** নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও মানুষ ধর্মীয় অনুশাসন অগ্রাহ্য করে জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর ও নেশাজাতীয় বিভিন্ন প্রকারের বর্জনীয় বস্তু গ্রহণ করে, যা ধীরে ধীরে উগ্র নেশায় পরিণত হয়। এর মধ্যে বিড়ি, সিগারেট, তামাক, চুরুট, হুক্কা—এসব ধূমপানের সামগ্রী অন্যতম। ধূমপানে নেশা যদিও কম হয়, তবে যে ব্যক্তি প্রথমবারের মতো ধূমপান শুরু করেন তিনি এর নেশা তীব্রভাবে অনুভব করেন। ইসলামি শরিয়তের বিধানমতে, ‘যে জিনিস নেশার উদ্রেক করে সে জিনিসের পরিমাণ কম হলেও তা হারাম।’ এ নীতিমালার আলোকে ধূমপানে নেশা কম হলেও এটা নিষিদ্ধ। কারণ, ধূমপানের বদভ্যাস মানুষকে আসক্ত করে আর সব ধরনের আসক্তিই হারাম। তাই ধূমপান নিষিদ্ধ ও বর্জনীয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) নেশাজাতীয় বস্তু নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বলেছেন, ‘যাবতীয় নেশার বস্তু হারাম।’ (মুসলিম) ইসলামের দৃষ্টিতে সব ধরনের অপব্যয় ও অপচয় পরিত্যাজ্য। আর্থিক অপচয়ের দিক বিবেচনায় ধূমপানজনিত ব্যয় একজন ব্যক্তির জন্য বড় ধরনের