মুসলিম রাষ্ট্রে নিরাপত্তা, মানবাধিকার ও ন্যায়বিচার
মুসলিম রাষ্ট্রে নিরাপত্তা, মানবাধিকার ও ন্যায়বিচার মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ভালোবেসে কুল মখলুকাত সৃষ্টি করেছেন। জিন, ইনসান বানিয়েছেন তাঁর ইবাদতের জন্য। মানুষকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে। মানুষ সামাজিক জীব, এই সমাজে সৎ ও যোগ্য লোকেরা নেতৃত্ব দেবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি যাবুরে (কিতাবে) উপদেশাত্মক লিপিবদ্ধ করেছি—নিশ্চয়ই পৃথিবীর উত্তরাধিকারী হবে আমার সৎকর্মশীল সুযোগ্য বান্দাগণ। (সুরা-২১ আম্বিয়া, আয়াত: ১০৫)। তাঁরা দায়িত্বপ্রাপ্ত হলে কীভাবে শান্তির সমাজ প্রতিষ্ঠা করবেন, তা-ও বর্ণিত হয়েছে আল্লাহর কালামে। ‘আমি তাদের পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা দিলে তারা সালাত প্রতিষ্ঠা করবে, জাকাত প্রদান করবে, সৎ কাজে আদেশ করবে ও মন্দ কাজে বাধা দেবে; সকল কাজের পরিণাম ফল আল্লাহরই এখতিয়ারে।’ (সুরা-২২ হজ, আয়াত: ৪১)। মানবজাতির দুনিয়ায় শান্তি ও পরকালে মুক্তির জন্য আল্লাহ তাআলা শত পুস্তিকা ও চারটি গ্রন্থ অবতীর্ণ করেছেন। সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ আসমানি মহাগ্রন্থ ‘কোরআন কারিম’। আল্লাহর বাণী প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা অসংখ্য নবী, রাসুল পাঠিয়েছেন। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব সর্বশেষ ন